Your school career is one of the only things in life where you join crying and leave crying . . .
Love my school childhood days which will never come back again,still we carried with my friends and family. I Love my St. Gregory’s High School & College ( SGHS ) those days which I left.
Today, I visited of my old school with my little gangs Megh & Dheu. It is here, I talked with them of my school days from my memories.
After our school classes ended then we we’re in our playgrounds, to playing football, basketball, table tennis and handballs, but I preferred always played football. All our playgrounds and courts are separated and it’s looking beautiful that time.
At present time after a new buildings constructions we lost a some playground and courts, but there is still a good playgrounds for the students, as well as they played and practice their game’s.
In our class football team, I was a player of a left out, and one of my best friends Abdullah was a center player and Chandan we called Chandu Sing, he was our goalkeeper, at this moment I can’t remember my other’s friends name.
Our schools staff Montu da called the last bell for end of the day then we leave our school ground. Aha that days was my nostalgic memories.
Today 4 November, I am with Joumana El Zein Khoury, Executive Director, World Press Photo Foundation after discussion on the topic of ‘Photography for Impact – Responding to the changing world’ moderated by Shahidul Alam one of my photographic teacher and Managing Director, Drik Picture Library.
To me it’s a really thoughtful talks which is helpful for practicing photojournalism nowadays.
This event is organised as part of the Dhaka tour of World Press Photo 2022 exhibition. Thanks to Drik, for such a beautiful arrangement.
Good bye Cox’s bazar, my footsteps to the longest natural sea beach in the world. For me the magnitude of the seashore are always fascinate to seeing its views and spending times on the beautiful seashore.
And finally thanks to all of my friends and administrative personnel with their cooperation. And I had to stop for three nights to the hotel Shaibal, such a lovely place and with their pleasant companion, goodbye for now and hope to see you again . . .
The story of photographing with a cup of tea that afternoon, I had finished my tea, while the afternoon is gone away but the memories still remaining . . .
আজ আমাদের ছোট মা ঢেউ এর জন্মদিন | শুভ জন্মদিন—প্রিয় ‘ঢেউ’ | শৈশবের সময়টাইতো দুরন্তপনার । তোর দুরন্তপনায় আমার সায় আছে । মা— তুমি এগিয়ে যাও, তোমার সাথে সবসময় তোমার বাবা-মা আছেন । তোমার দীর্ঘ জীবন হোক—আল্লাহর কাছে এই প্রার্থনা . . .
আলী আমজাদের ঘড়ি, সিলেট শহর । জুন, ২০২২ ছবি: মনিরুল আলম
সিলেট শহরের গল্প গুলো সব সময় আমাকে কাছে টানে। মূলত এর ভূ-প্রকৃতিগত এবং ঐতিহাসিক কারণে । আমি যতোবার এই শহরে আসি মুগ্ধ হই এর সুন্দরের প্রতি। ‘আহা, কী অসাধারন সেইসব সৌন্দর্য ! যদিও এবারের বন্যা পরিস্থিতি, ২০২২ সেই চিত্রটি বদলে দিয়েছে ।পুরো জেলাই সপ্তাহজুড়ে বন্যার পানিতে আক্রান্ত ছিল । এখন পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হচ্ছে ।
এবারের বন্যা পরিস্থিতি, ২০২২ কাভার করার জন্য অল্প সময়ের জন্য এসেছিলাম এই জেলায় । জেলা শহর থেকে উপজেলা শহর সহ প্রত্যন্ত অঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি প্রত্যক্ষ করলাম । বন্যায় আক্রান্ত মানুষদের দুঃখ-কষ্ট বেড়েছ । তবে তারা সেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করছেন । আল্লাহ তায়ালা যেন তাদের এই দূর্যোগ থেকে রক্ষা করেন।
এই শহরের মানুষ গুলো খুব আন্তরিক। তাদের ভালোবাসার অসাধারন এক ক্ষমতা আছে, যা আমাকে মুগ্ধ করে । মানুষকে ভালোবাসতে শিখায় ।এবারও সেই ভালোবাসার এতোটুকু কমতি দেখিনি।যদিও সবার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়ে উঠেনি, পরিবেশ এবং পরিস্থিতির ভিন্নতার কারণে। হয়তো কোন এক সময় সুযোগ হলে আবার আসবো এই প্রিয় শহরে। সবার জন্য শুভ কামনা । গুডবাই সিলেট . . .
আমাদের ’মা’ দীর্ঘ প্রায় তিন বছর যাবত অসুস্থ। ২০১৯ সালে আগষ্ট মাসে মায়ের একটা অপারেশন হয় । তখন থেকেই তিনি, ধীরে ধীরে নানা শারিরীক এবং মানসিক জটিল রোগে ভুগছেন । আল্লাহর অশেষ রহমতে আমরা নিয়মিত তার চিকিৎসা, সেবা চালিয়ে যাচ্ছি ।
এই মে মাসে, ২০২২ প্রায় এক সপ্তাহ যাবত ‘মা’ খুব কম কথা বলছেন । বেশীর ভাগ সময় চোখ বন্ধ করে রাখেন । মা’কে ডাকলে খুব আস্তে আস্তে সারা দেন । হে আল্লাহ, আমাদের মা’কে সুস্থতা দান করুন ।
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে এই দোয়া করি, হে আল্লাহ— আমাদের মায়ের দুনিয়া ও আখেরাতের সকল হিসাব যেন সহজ করে দেন । আল্লাহ— তুমি মায়ের সকল গুনাহ মাফ করে দিও ।
আপনারা আমাদের মা’কে ক্ষমা করে দিবেন । সবার কাছে আমাদের মায়ের জন্য দোয়া চাই । মায়ের সুস্থতা এবং দীর্ঘজীবন প্রতাশা করি ।
আমন ধানের চাল দিয়ে ভাত রান্না করলে, সেই ভাত খেতে অন্যরকম এক স্বাদ পাওয়া যায় । আগে আমাদের গ্রামের বাড়ী ‘হিজুলিয়া’ থেকে নিয়মিত সেই চাল আসতো। আমাদের ঢাকার বাসায়, সাথে আসতো খাঁটি সরিষার তেল, খেজুরের গুঁড় সহ—নানা সুস্বাদু খাবার !
এসব মূল্যবান খাবারের মর্ম ছোট বয়সে ঠিক বুঝে উঠতে শিখিনি। এখন এই বয়সে এসে, সেইসব খাবারের মর্ম উপলব্ধি করি । কিন্তু সময় পেরিয়ে গেছে ! ইচ্ছে করলেই সেই সময়কে আর ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয় ! যদিও শহুরে জীবনাচরণে বড় হয়ে উঠা এই আমি, আমাদের পরিবার । তথাপি, হিজুলিয়ার সেই ছোট্ট গ্রামের মায়া ত্যাগ করতে পারিনি । সেটা সম্ভব নয় —এই জীবনে । আমার বাবা, দাদা-দাদী পরম শান্তিতে এই হিজুলিয়ার মাটিতে দিয়েছেন—একঘুম । আমারও ইচ্ছা মৃত্যুর পর, এই হিজলের মাটিতেই দেবো দীর্ঘ ঘুম, পরম শান্তিতে—নিঃশব্দে !
ছোটবেলার সেইসব স্মৃতি মাঝে মাঝে মনের গহীনে এক বিশাল ছায়া ফেলে । ফিরে যাই আমার সেইসব সুখ-দুঃখ ভরা কৈশোরের জীবনে । হিজুলিয়ার সেই পুকুর ঘাট, মাছরাঙ্গা পাখির বসে থাকা, একা দাড়িয়ে থাকা হিজল গাছ, সেই সিঁদুরে আম গাছ । কিংবা ছোট খাল পেরিয়ে করবস্থানের পাশ দিয়ে আঁকাবাঁকা পথে, দিগন্ত বিস্তৃত সরিষা ক্ষেতে হারিয়ে যাওয়া ! আহা, আমার সেইসব দুরন্তপনা ! সেইসব কৈশোর !
আমাদের মানিকগঞ্জে এখনো প্রচুর সরিষার চাষ হয় । ফুপাতো ভাই, মুকুলের আহবান থাকে, শীতকালে বাড়ী যাবার জন্য । খেজুরের রস, খেজুরের গুঁড় দিয়ে তৈরি পিঠা খাবার জন্য । শীতের সময় সরিষা ক্ষেত দেখতে খুব সুন্দর লাগে । চারিদিকে শুধু হলুদ আর হলুদের সমারোহ। আখ এবং খেজুরের গুঁড়ের জন্য এই এলাকা এখনো বিখ্যাত হয়ে আছে । আমন ধানের চাষ একসময় ব্যাপক হতো, এখন আর সেই আকারে চাষ হয় না ।
সকালে মায়ের হাতে মাখানো বাসি-ভাত ছিল আমার খাবারের তালিকায় পছন্দের একটি খাবার । সরিষার তেল, মরিচ, পিয়াজ, লবণ আর ধনিয়া পাতা দিয়ে মাখানো সেই ভাত খেতে খুব সুস্বাদু ছিল।পেটপুরে সেই খাবার খেয়ে, তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলতাম ! ততোক্ষণে স্কুলে, কলেজে যাবার সময় হয়ে যেতো । আমার মায়েরও এই খাবারটা তার পছন্দের তালিকায় ছিল । বাবা অবশ্য ডিম ভাজা দিয়ে ভাত খেতে পছন্দ করতেন !
ঢাকা শহরে পার্ট-টাইম চাকুরি করে আইন বিষয়ে পড়াশোনা চালিয়ে, আইন পেশায় নিজেকে একজন প্রতিষ্ঠিত আইনজীবি হিসাবে গড়ে তুলেছিলেন— আমার বাবা । এখন উপলব্ধি করি সেই সময়ে শহুরে জীবনের সংসার চালাতে কিছুটা অর্থনৈতিক সমন্বয় করাটা কেন জরুরি ছিল !
এখন নানা কারণেই সেই আমনের চাল গ্রামের বাড়ি থেকে আসে না । যদিও মাঝে মধ্যে সরিষার তেলটা আনা হয়, সেটাও এখন অনিয়মিত ! আমাদের মায়ের দীর্ঘ অসুস্থতা, সামাজিক নানা কারণ-অকারণে জীবনের কিনারা ঘেঁষেই এই শহর কেন্দ্রিক জীবন চলে যাচ্ছে ।
সেদিন বুবলীকে বলেছিলাম, ধনিয়া পাতা, সরিষার তেল দিয়ে মাখা বাসি-ভাত খেতে খুব ইচ্ছে করছে ! বুবলী তার ছোট্ট পরিসরে সেই আয়োজন করেছিল, তাকে ধন্যবাদ ।
মায়ার এই সংসারে মেঘ-ঢেউ বড় হয়ে উঠছে, এই শহুরে জীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে তারা ! ওরা নিশ্চই একদিন ওদের হিজুলিয়া’কে চিনে নিবে . . .