ছবি: ইন্দ্রজিৎ ঘোষ
কত দ্রুত বদলে যাচ্ছে প্রযুক্তির ব্যবহার ! কয়েক বছর আগেও ঘটনাস্থল থেকে অফিসে ছবি পাঠানোর জন্য ল্যাপটপ ব্যবহার করতাম । ক্যামেরার ব্যাগে ল্যাপটপ বহন করতে হতো । ইন্টারনেট সংযোগের জন্য ছিল মোডেম ।
আর এই ২০১৬-তে এসে, স্মার্ট ফোন ব্যবহার করছি ছবি পাঠাতে। ফোনটি একটি ইন্টারনেট ডিভাইস হিসাবে ব্যবহার হচ্ছে । বিশেষ করে অনলাইন সংবাদ সংস্করনের জন্য । প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে তীব্র প্রতিযোগিতার এই বাজারে নিজেকে সব সময় আপডেট রাখতে হয় ।
প্রতিনিয়ত বদলে যাওয়া প্রযুক্তিকে ভয় না পেয়ে ফ্রেন্ডলি ভাবে নেয়াটা হচ্ছে— বুদ্ধিমানের কাজ । প্রযুক্তি জ্ঞানের পাশাপাশি, নিজের পেশাদারী মনোভাবটাও খুব জরুরী ।
আমার এই ছবিটি তুলেছেন New Age পত্রিকার ফটোসাংবাদিক ইন্দ্রজিৎ ঘোষ । আমরা আগারগাঁও এলাকায় আগুন লাগার একটা খবর পেয়ে সেখানে গিয়েছিলাম । সময়টা ছিল ০৩, অক্টোবর, ২০১৩ ।
Puran Dhaka, more commonly referred to as Old Dhaka, is the original part of the bustling Dhaka Metropolitan City which serves as the capital of Bangladesh.
Many of the houses along the narrow roads and alleyways of Old Dhaka include workshops where men and woman work at various crafts to make a living, and visiting tourists may want to consider supporting local trade at the local markets. Whether you are there to delve into history, or enjoy a cultural festival, a visit to Old Dhaka is sure to be a memorable experience.
Attractions in Old Dhaka include Lalbagh Fort, the Pink Palace, Khan Mohammed Mridha’s mosque, Ruplal House, the Armenian Church, and Tara Masjid in Bangsal. While not necessarily seen as a tourist attraction, Sadarghat ferry terminal in Old Dhaka offers an interesting view of daily life as more than 30,000 passengers use the terminal each day and the ebb and flow of people, bicycles and rickshaws is endless.
Old Dhaka dates back to the 7th century, when the area was under the control of the Buddhist kingdom of Kamarupa which ruled for almost 800 years between 350 and 1140 CE. Age-old traditions and a sense of community among the residents of Puran Dhaka have remained particularly strong as the rest of the city continues to modernize. Many agree that the customs of the residents of this ancient settlement are different from general Bengali culture and to explore the streets of Old Dhaka is to take a journey back in time.
Control of Old Dhaka passed to the Hindu Sena dynasty in the 9th century and it is likely that the name of the town was taken from the 12th century temple dedicated to the Goddess Dhakeshvari by Ballal Sena. The Sultanate of Bengal succeeded the Sena Empire, with a succession of governors from the Delhi Sultanate controlling the city before the Mughals took power in 1608. It was at this time that the city was proclaimed as the capital of the province (subah) Bangalah, and the population grew significantly resulting in housing developments and townships.
Consisting of eight metropolitan districts – Lalbagh, Hazaribagh, Chowkbazar, Bangsal, Gendaria, Kotwali, Wari and Sutrapur – Old Dhaka has a number of vibrant market centers well worth exploring. These include Shankhari Bazar, Lakshmi Bazar, Tati Bazar, Kumartuli, Patuatuli, Goal Nagar and Bania Nagar.
চে গুয়েভারা আপনাকে অভিবাদন । শুভ জন্মদিন . . . চে গুয়েভারা বেরেটা মাথায় এই ছবিটি তুলেছিলেন আলোকচিত্রী -ফ্রেদি আলবার্তো।
তখন আমি বরগুনাতে সিডর (নভেম্বর ২০০৭) কাভার করতে। বিধ্বস্ত দক্ষিণ অঞ্চলের ক্ষত চিহ্নের ছবি তুলছি। এমনিতেই মন খারাপ। সিডর এর ধবংস যজ্ঞ নিয়ে কথা হচ্ছিল মাহমুদুজ্জামান বাবু ভাই এর সাথে- আমরা কি কি করতে পারি। এ ধরণের দূযোর্গ কি ভাবে মোকাবেলা করা যায় । আমরা বরগুনার বিভিন্ন জায়গায় ট্রলারে করে কিছু কিছু সাহায্য সহযোগীতা করছিলাম। কিন্তু এতো বড় ঘটনার মধ্যে আমাদের এই সামান্য সাহায্য কোন কিছুই নয়।
জায়গাটার নাম পঁচাকোরালিয়া। আমাদের ট্রলার যখন পঁচাকোরালিয়াতে থামানো হলো । মানুষের লাইন নদীর পার থেকে গিয়ে ঠেকেছে প্রধান সড়ক পর্যন্ত। এক দিকে পায়রা নদী অন্য দিকে বিধস্ত জনপদ। অসহায় মানুষের দিশেহারা অবস্থা। কিছু সাহায্য পাবার আশায় অধীর অপেক্ষায় কোন ট্রলার দেখলেই দল বেধেঁ নদীর পারে ছুটে আসা। প্রতিদিন রাতে জসিম ভাই এর অফিসে ( প্রথম আলোর সাংবাদিক ) ছোট ছোট ব্যাগে প্যাকেট করা হয় আর ভোর হলেই জায়গা ঠিক করে সারা দিনের জন্য ট্রলার নিয়ে বেড়িয়ে পড়া। দুই এক জায়গা গেলেই শেষ হয়ে যায়। তো সে দিন পঁচাকোরালিয়ায় সাহায্য দেওয়া হচ্ছিল- হঠ্যাৎ করেই আমার চোখ আটকে যায় কিছু কিশোর ছেলে বাবু ভাইয়ের টি-র্শাট দেখিয়ে কি যেন বলাবলি করছে। ওদের কাছে এগিয়ে যাই।
প্রশ্ন করি- তোমরা কি নিয়ে কথা বলছো। উত্তরে ওরা বলে ঐ লোকটার গেঞ্জিতে যে মানুষটার ছবি আছে তাকে নিয়ে। আমি বলি ওনাকে চেনো-উত্তরে ওরা বলে না। কিন্তু ঐ গেঞ্জির ছবিটা সুন্দর উনি কে? ওদের আগ্রহ দেখে আমি অবাক হই- কিছুক্ষণ ওদের দিকে তাকিয়ে থাকি। তার পর বলি গেঞ্জির মানুষটা হচ্ছে বিপ্লবী চে গুয়েভারা। আজেন্টিনায় জন্ম । কিউবা বিপ্লবের অন্যতম একজন বিপ্লবী। কিংবদন্তি নেতা ফিদেল কাস্ত্রোর সহযোদ্ধা ছিলেন। মানুষের মুক্তির সংগ্রামে দেশে দেশে লড়াই করেছেন এই বীর। বলিভিয়ার সামরিক জান্তা চে-কে বন্দী অবস্থায় গুলি করে হত্যা করে। চে হচ্ছে সব দেশে সব কালের প্রতিবাদের স্বারক। ওরা আগ্রহী হয়ে উঠে। আমি বলি পড়া-শোনা করলে আরো জানতে পারবা ওর সম্পর্কে।
মনে মনে ভাবি বাবু ভাইয়ের টি-র্শাটের ভিতর দিয়ে চে’ এই প্রত্যন্ত অঞ্চলেও উপস্থিত। অজনা অচেনা এই ছোট ছোট মানুষদের মনের ভিতরেও কি ভাবে জায়গা করে নিয়েছে এই বিপ্লবী মানুষটি। বেরেটা মাথায় তাঁর ছবি দেখে এবং তার সন্বন্ধে কিছু না জেনেই- দেশে-বিদেশের তরুণেরা কেন তাকে বন্ধু বা তাদেরই এক জন বলে মনে করে বুঝতে চেষ্টা করি। চে’ ছবিটির দিকে আর এক বার তাকাই এবং ভাবি কি অদ্ভুত ক্ষমতার অধিকারী। চোখের এক চাহনি দিয়েই কত দ্রুত সাধারণ মানুষের কাতারে মিশে যাচ্ছেন মৃত্যুর পরও! বাবু ভাই প্রশ্ন করে কি দেখেন? উত্তরে আমি বলি আপনার টি-শার্টের চে’ কে দেখি। পাল্টা উত্তরে বাবু ভাই বলেন,চে’ সব সময় সব জায়গায় -এ ভাবেই ঢুকে পরে সাধারণ মানুষের সাথে।
দেশছাড়া-ঘর ছাড়া, দেশে দেশে বিপ্লবের আগুন জ্বালাতে আর তো কাউকে পাওয়া যায় না চে’ কে ছাড়া । আবীর হাসান চে’ কে নিয়ে লেখা তার অনুবাদ গ্রন্থে -মোটর সাইকেল ডায়েরী ভূমিকাতে লিখেছেন উগ্র বামপন্থী বিপ্লবী কিংবা মধ্যবিত্ত শখের মার্কসবাদী সবার কাছে চে’ অনুপ্রেরণা হয়ে আছেন। মানুষের অন্তরে মুক্তির মশাল হয়ে তিঁনি চিরকাল বেঁচে থাকবেন সবার মাঝে। এখনতো দেখি চে গুয়েভারা আসলেই সবার মাঝেই স্থান করে নিয়েছে।
মনে মনে ভাবি বাবু ভাইয়ের টি-র্শাটের ভিতর দিয়ে চে’ এই প্রত্যন্ত অঞ্চলেও উপস্থিত। অজনা অচেনা এই ছোট ছোট মানুষদের মনের ভিতরেও কি ভাবে জায়গা করে নিয়েছে এই বিপ্লবী মানুষটি। বেরেটা মাথায় তাঁর ছবি দেখে এবং তার সন্বন্ধে কিছু না জেনেই- দেশে-বিদেশের তরুণেরা কেন তাকে বন্ধু বা তাদেরই এক জন বলে মনে করে বুঝতে চেষ্টা করি। চে’ ছবিটির দিকে আর এক বার তাকাই এবং ভাবি কি অদ্ভুত ক্ষমতার অধিকারী। চোখের এক চাহনি দিয়েই কত দ্রুত সাধারণ মানুষের কাতারে মিশে যাচ্ছেন মৃত্যুর পরও! বাবু ভাই প্রশ্ন করে কি দেখেন? উত্তরে আমি বলি আপনার টি-শার্টের চে’ কে দেখি। পাল্টা উত্তরে বাবু ভাই বলেন,চে’ সব সময় সব জায়গায় -এ ভাবেই ঢুকে পরে সাধারণ মানুষের সাথে।
দেশছাড়া-ঘর ছাড়া, দেশে দেশে বিপ্লবের আগুন জ্বালাতে আর তো কাউকে পাওয়া যায় না চে’ কে ছাড়া । আবীর হাসান চে’ কে নিয়ে লেখা তার অনুবাদ গ্রন্থে -মোটর সাইকেল ডায়েরী ভূমিকাতে লিখেছেন উগ্র বামপন্থী বিপ্লবী কিংবা মধ্যবিত্ত শখের মার্কসবাদী সবার কাছে চে’ অনুপ্রেরণা হয়ে আছেন। মানুষের অন্তরে মুক্তির মশাল হয়ে তিঁনি চিরকাল বেঁচে থাকবেন সবার মাঝে। এখনতো দেখি চে গুয়েভারা আসলেই সবার মাঝেই স্থান করে নিয়েছে।
আমি মরিচ ক্ষেতের পাশে গিয়ে ঝুলে থাকা মরিচ গুলোকে আরো ভালো ভাবে দেখলাম । বেশ কিছু ছবি তুললাম । ছোট বেলার—এই মরিচ ক্ষেতের একটা স্মৃতি মনে পরে গেল । আমার দাদীকে দেখতাম, বাড়ীর পাশের একটা ক্ষেত থেকে প্রতিদিনের খাবারের জন্য মরিচ তুলতে । শাড়ীর আঁচলে করে সেই মরিচ নিয়ে বাড়ী ফিরতেন । সেই সব আজ শুধু স্মৃতি !
২.জরুরী কাজ সেরে ঢাকায় ফিরলাম দুই দিন পর । কাঁচা বাজার নিয়ে একটা প্রতিবেদনের জন্য হাতিরপুল বাজার গিয়ে নানা তরকারীর ছবি তুলছিলাম । তখন রোজা শুরু হওয়ার দুই দিন বাকী ছিল । বিক্রেতাকে দর-দাম জিজ্ঞেস করতেই বিক্রেতা আমাকে জানালেন—রোজা শুরুর সাথে সাথে এই সব পণ্যের দাম দিগুণ হবে ! না তরকারী বিক্রেতা ঠিক কথা বলেননি ! এই সব পণ্যের দাম এখন ২ গুণ না ৮ গুণ থেকে ১০ গুণ ! কাঁচা মরিচ এখন ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে !
ঢাকা সিটি করপোরেশন রোজায় নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রির ঠিক করে দিলেও তা ক্ষেত্র বিশেষে মানা হচ্ছে না । সমকাল ১৩ জুন, ২০১৬ প্রত্রিকাটিতে দেখলাম ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ( ডিএসসিসি ) সাঈদ খোকন নিজে বাজার পরির্দশনে গিয়ে অতিরিক্ত মূল্যে পণ্য বিক্রির জন্য খুচরা ব্যবসায়ীদের জরিমানা করছেন, ছবি সহ প্রতিবেদনটি ছাপা হয়েছে । এটা ভালো উদ্যোগ পাশাপাশি অযৌক্তিক মুনাফাবাজারিদের রাজত্ব ভেঙ্গে দিতে উদ্যোগ নিতে হবে ।
রোজা মানুষকে সংযমি হতে শিখায় । অথচ এই রোজার মাসে নিত্য প্রয়োজনীর পণ্যের দাম ৮ থেকে ১০ গুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে । সাধারন মানুষের কষ্টার্জ্জিত আয়ের এই ভাবে লুন্ঠন—নিশ্চই ঐ সব ব্যবসায়ীদের সংযমি হতে শিখায় না . . .
You are meant to live a sacred life—a life of purpose, meaning and direction. You have a body, you have a mind, you are part of society.You have to learn to get along with people basically and to take care of yourself and become responsible to the world, to a certain extent but your greater responsibility is to knowledge that is within you to guide you.You must find this sacred life.You start with yourself, within yourself, to find the source and center of your power and inner direction . . .
Note: I think to see this video to learn more about nature and life . It’s a sacred life of human being where we live in this beautiful word, Hope to enjoy it please I would like to request you to use your head phone for better sound effects . It’s a 4.01 minutes video.
I live a long time with diabetes . It took nearly fifteen years . My diabetes is detected early January 2001 . At that time I was an academic staff of Pathshala, South Asian Media Academy, and also as a student of photography . During that time my body was not good signs . I feel fatigue and weakness , body weight began to decline , the various symptoms , including fatigue began .
Then , I went to several doctors before finally heads – excessive amount of glucose in the blood ! Finally it is detected ! And since then, my life is intertwined with Mixtard 50 Penfill Insulin nidel depicted the body twice a day !
However I am not a very good diabetes patient.I would have to see a doctor , ( irregular ) Dr. Sagir ( Birdem ) as soon as he appeared to me to say , Mr. journalist however , take care of your own body,that happen – you are a diabetes patient , the right way if you do not obey the rules – making body’s organs collapsed in near future.
And diabetes is the result of irregularities in the rules for me to tie my blood glucose levels to rise ! However, in the last two years, a number of serious diseases, as though my body is still good, are due to modern treatment .
As well as the increase in age and experience is gained . Learning from mistakes can be achieved . B- looking at my family , especially my ‘mother’, ‘Buble’ and favorite son ”Megh’ for a few days to go from this beautiful world !